একদিন গাজর খেতের পাশের কুয়া থেকে তীব্র আলো এসে লাগল মিনুর চোখে। সেই আলোর রহস্য উদ্ঘাটন করতে প্রিয় খরগোশ লালুকে নিয়ে কুয়াতে লাফিয়ে পড়ল মিনু। পৌঁছে গেল এক অদ্ভুত রাজ্যে। সেখানে গিয়ে জানতে পারল বাড়ি ফিরতে গেলে উদ্ধার করতে হবে তিনটি রত্ন। আর সেই রত্ন উদ্ধারে ঘটতে লাগল অদ্ভুদ ঘটনা। ঘটতে লাগল অবিশ্বাস্য ঘটনা। সেখান থেকে কিভাবে ফিরবে মিনু?
অলীন বাসারের এবারের বইমেলায় প্রকাশিত বই ‘নীলরত্নের রাজ্যে মিনু’। প্রকাশক: বিশ্ব সাহিত্য ভবন। দাম: ২৫০ টাকা। প্রথম প্রকাশ: অমর একুশে বই মেলা, ফেব্রুয়ারি ২০২৩। প্যাভিলিয়ন নম্বর ১৭। প্রচ্ছদ: মোস্তাফিজ কারিগর। বইয়ের ভেতর অলঙ্করণ: শেহরিন আহমেদ ইরিনা
অলীন বাসার। দেশের সেই সবচেয়ে ছোট বয়সে লেখা শুরু করা লেখক। প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী যখন তখন তার প্রথম বই বের হয়েছে। সেটা ২০১৫ সালের কথা। এরমধ্যে তার বেরিয়ে গেছে ১১টি বই। সেসব বইয়ে ছিল ছোট ছোট গল্পের সমাহার।
নীলরত্নের রাজ্যে মিনু তার প্রকাশিত প্রথম রূপকথার উপন্যাস। এটা সহ মোট বইয়ের সংখ্যা ১২টি। গোটা পঁচিশ উপন্যাস লেখা শেষ। প্রকাশের অপেক্ষায়। এরমধ্যে আছে গোয়েন্দা সিরিজও। এখনও লেখাই তার ধ্যান, স্বপ্ন সব। সে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল এর নবম শ্রেণি ছাত্র।
প্রকাশিত অন্য বই: ‘অন্ধকারে ভূতের ছায়া’ (সাঁকোবাড়ি প্রকাশন, ২০১৫); ‘ভুতুড়ে’ (সাঁকোবাড়ি প্রকাশন, ২০১৬); ‘ভুতুম’ (সাঁকোবাড়ি প্রকাশন, ২০১৭); ‘ভূতের টিউশনি’ (জ্ঞান বিতান, ২০১৮); ‘পালোয়ানের হার’ (ঘাসফড়িং, ২০১৮); ‘গোরস্থানে বিয়ে’ (সাম্প্রতিক প্রকাশনী, ২০১৯); ‘বিড়াল পণ্ডিত’ (ঘাসফড়িং, ২০১৯); ‘বাঘের গর্জন’ (ঘাসফড়িং, ২০২১); ‘কালো ঘোড়া’ (পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স ২০২০)।