শিক্ষার্থীদের জন্য প্রবর্তন করা হচ্ছে ‘আলী যাকের গ্র্যান্ট’। সবুজ ও শিল্পের মাঝে আলী যাকেরের নিজের তৈরি কাজের জায়গা – ‘বাতিঘর’ সবার জন্য উন্মোচন করা হয়েছে। যেখানে দর্শনার্থীরা স্মৃতি ও শিল্পের আলোকে তাকে খুঁজে পাবেন। এছাড়া হয়েছে যাকেরকে নিয়ে ওয়েবসাইটের উদ্বোধন।
‘স্মৃতিতে-স্মরণে আলী যাকের’ প্রতিপাদ্যে কিংবদন্তি অভিনেতা-নির্দেশক আলী যাকেরের ৭৭তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। বনানীতে এশিয়াটিক সেন্টারে পুরো আয়োজনটি করে এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন আলী যাকের।
আলী যাকেরের স্মৃতির উদ্দেশ্যে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন দেশের পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি– মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ড. সারোয়ার আলী, দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, ইউনিলিভারের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার এবং অভিনেতা ও চিত্রনির্মাতা তারিক আনাম খান।
আয়োজন শুরু হয় একটি অডিও ভিজ্যুয়াল প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে। আলী যাকেরের ‘আলী যাকের গ্র্যান্ট’ ও ইউপিএল থেকে ইংরেজিতে আলী যাকেরের জীবনী ‘সেই অরুণোদয় থেকে’ প্রকাশের ঘোষণা দেন কিংবদন্তির ৪৫ বছরের সঙ্গী সারা যাকের। বাতিঘর উদ্বোধন করেন আলী যাকেরের মেয়ে শ্রিয়া সর্বজয়া।
উপস্থিত বিশিষ্টজনেরা এসময় প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন এবং বক্তব্য রাখেন। অংশ নেন নিমা রহমান, মোরশেদ আলম, মামুনুর রশিদসহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। এছাড়া এতে জুমের মাধ্যমে অংশ নেন আলী যাকেরের বন্ধু, সহকর্মী ও পরিবারের সদস্যরা।
বাংলা ট্রিবিউন