কমনওয়েলথে প্রথম স্বর্ণজয়ী শ্যুটার আতিকুর মারা গেছেন

বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক জয়ী শ্যুটার আতিকুর রহমান আর নেই। বুধবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন তিনি।

১৯৯০ সালে নিউ জিল্যান্ডের অকল্যান্ড কমনওয়েলথ গেমসে আতিকুর রহমান ১০ মিটার পিস্তল ইভেন্টে আব্দুস সাত্তার নিনির সঙ্গে জুটি গড়ে স্বর্ণ জেতেন। ব্যক্তিগত ইভেন্টে জিতেছিলেন ব্রোঞ্জ। কমনওয়েলথের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ান গেমসেও স্বর্ণ জয়ের কৃতিত্ব রয়েছে আতিকের।

শুটিং ছাড়ার পরও কিছুদিন শুটিংয়ের সঙ্গে ছিলেন কৃতী এ শ্যুটার। শারীরিক অসুস্থতায় গত কয়েক বছর তিনি একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। কণ্ঠনালীর ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন তিনি। দেশ ও দেশের বাইরে তার চিকিৎসা হলেও শেষ পর্যন্ত ক্যান্সারের কাছে হেরে গেলেন তিনি।

১৯৬৫ সালে জন্ম নেওয়া কৃতি এই শুটারের জীবন থামল মাত্র ৫৯ বছর বয়সেই। কিংবদন্তী শুটারের বিদায়ে শুটিং ফেডারেশনসহ আরও অনেক ক্রীড়া সংস্থা ও ব্যক্তিত্ব শোক প্রকাশ করেছে।

তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন গভীরভাবে শোকাহত। বুধবার বিকাল তিনটায় বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন প্রাঙ্গণে মরহুমের প্রথম জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।

কৃতী এই শ্যুটার ১৯৬৫ সালের ৫ মে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯০ সালের পর ১৯৯৩ সালে ঢাকায় এবং ১৯৯৫ সালে মাদ্রাজে (বর্তমান চেন্নাই) সাফ গেমসে সোনা জিতেছেন ব্যক্তিগত ও দলগত উভয় বিভাগেই। ক্রীড়াক্ষেত্রে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ১৯৯৪ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন।

বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক জয়ী শ্যুটার আতিকুর রহমান আর নেই। বুধবার সকাল ১০টার দিকে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন তিনি।

১৯৯০ সালে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড কমনওয়েলথ গেমসে আতিকুর রহমান ১০ মিটার পিস্তল ইভেন্টে আব্দুস সাত্তার নিনির সঙ্গে জুটি গড়ে স্বর্ণ জেতেন। ব্যক্তিগত ইভেন্টে জিতেছিলেন ব্রোঞ্জ। কমনওয়েলথের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ান গেমসেও স্বর্ণ জয়ের কৃতিত্ব রয়েছে আতিকের।

শুটিং ছাড়ার পরও কিছুদিন শুটিংয়ের সঙ্গে ছিলেন কৃতী এ শ্যুটার। শারীরিক অসুস্থতায় গত কয়েক বছর তিনি একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। কণ্ঠনালীর ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন তিনি। দেশ ও দেশের বাইরে তার চিকিৎসা হলেও শেষ পর্যন্ত ক্যান্সারের কাছে হেরে গেলেন তিনি।

১৯৬৫ সালে জন্ম নেওয়া কৃতি এই শুটারের জীবন থামল মাত্র ৫৯ বছর বয়সেই। কিংবদন্তী শুটারের বিদায়ে শুটিং ফেডারেশনসহ আরও অনেক ক্রীড়া সংস্থা ও ব্যক্তিত্ব শোক প্রকাশ করেছে।

তার মৃত্যুতে বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন গভীরভাবে শোকাহত। বুধবার বিকাল তিনটায় বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্ট ফেডারেশন প্রাঙ্গণে মরহুমের প্রথম জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।

কৃতী এই শ্যুটার ১৯৬৫ সালের ৫ মে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯০ সালের পর ১৯৯৩ সালে ঢাকায় এবং ১৯৯৫ সালে মাদ্রাজে (বর্তমান চেন্নাই) সাফ গেমসে সোনা জিতেছেন ব্যক্তিগত ও দলগত উভয় বিভাগেই। ক্রীড়াক্ষেত্রে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ১৯৯৪ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

twelve − 3 =