শেষ হলো পাঁচদিনব্যাপী লোকগানের আসর মহাজনের পদাবলী

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে শেষ হলো পাঁচদিনব্যাপী লোকগানের আসর মহাজনের পদাবলী। ৮ জুন থেকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্মুক্ত মঞ্চে পরিবেশিত অনুষ্ঠান আজ শেষ হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর ভাবনা ও পরিকল্পনায় এবং প্রযোজনা বিভাগের ব্যস্থাপনায় এ লোকগানের আসরের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতে সুস্মিতা আক্তার পরিবেশন করেন ‘তোরসা নদীর উতাল পাতাল’ ও ‘ধীকো ধীকো ধীকো মইশালরে’ গান দুটি। ‘প্রেম জানে না রসিক কালাচাঁন’ ও ‘ঘাটায় দেখলে পোড়ায় মন’ এই দুটি গান পরিবেশন করেন সাহস মোস্তাফিজ। রহিমা খাতুন পরিবেশন করেন ‘কানিচাত গারিনু আকাশী অকালী’ ও ‘আঙিনা সামটাং মুই আগলে দিগলে’।

এরপর লুবানা ইয়াসমিন দোয়ল পরিবেশন করেন ‘কি দিয়া বান্ধিয়া রাখবো রে’ ও ‘চ্যাঙরা বন্ধু রসিয়া’ গান দুটি। ‘ও মোর কালারে কালা’ এবং ‘ও কী গাড়িয়াল ভাই’ গান দুটি পরিবেশন করেন ফাহমিদা রত্না

ধারাবাহিক পরিবেশনায় সুমন রায় পরিবেশন করেন দুটি গান ‘ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে’ ও ‘ঘটক সালার বুদ্ধি ধরি’।  আরিফুর রহমান চৌধুরী পরিবেশন করেন ‘আবো নওদাড়িয়া মরিয়া’ ও ‘বাওকুমটা বাতাস বাতাস’ গান দুটি। ‘বাপুই শুনিলে জুড়ায় পরান’ এবং ‘ও মুই না শোনং শোনং’ গান দুটি পরিবেশন করেন স্বপ্না রায়।

সাজু পরিবেশন করেন ‘গাড়িয়াল বন্ধুর’ ও ‘ঝরিতে হামার বাড়িতে’ গান দুটি। অনুষ্ঠানে সবশেষে পরিবেশন ছিল পূর্ণ চন্দ্র রায়-এর কণ্ঠে দুটি গান ‘ওরে অনেকে দিনে আসছে সাগাই নয়া নয়া সমন্দি’ ও ‘নানান জাতের পাখি দ্যাশত শুনেক কং তোকে।

বাসস

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

six + twenty =